বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা 'শেখ হাসিনার বিচারক, হুঁশিয়ার সাবধান' স্লোগান দিয়ে হাই কোর্ট ঘেরাও করেন।
আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের নেতৃত্বে বুধবার দুপুর ১২টার দিকে তারা মিছিল সহকারে হাই কোর্ট চত্বরে প্রবেশ করেন, যেখানে ‘আওয়ামীপন্থি বিচারকদের’ পদত্যাগের দাবি জানানো হয়।
একই সময়ে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সামনে দাঁড়িয়ে ‘বৈষম্যবিরোধী আইনজীবী সমাজ’ মিছিল করে, তারা হাই কোর্ট বিভাগের 'দলবাজ ও দুর্নীতিবাজ' বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেয়।https://bdnews24webnews.blogspot.com/
শিক্ষার্থীদের মিছিল শুরু হয় সকাল ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে। বিভিন্ন ছাত্র হল ও কলাভবন প্রদক্ষিণ করে, মিছিলটি আবার রাজু ভাস্কর্যের সামনে ফিরে আসে। সেখান থেকে বাংলা একাডেমির সামনের রাস্তা দিয়ে তারা হাই কোর্টের দিকে যাত্রা করে।
মিছিল থেকে ‘লড়াই লড়াই, লড়াই করো, হাই কোর্ট ঘেরাও করো’, 'আওয়ামী লীগের বিচারক, হুঁশিয়ার সাবধান', 'শেখ হাসিনার বিচারক, হুঁশিয়ার সাবধান', 'আবু সাঈদ, মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ' ইত্যাদি স্লোগান শোনা যায়।
এর আগের রাতে ফেসবুকে সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ হাই কোর্ট ঘেরাওয়ের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। https://bdnews24webnews.blogspot.com/
হাইকোর্ট ঘেরাও করে ছাত্র ও আইনজীবীদের বিক্ষোভের বিষয়ে প্রদত্ত লেখায় গ্রেপ্তারের কোনো সুনির্দিষ্ট উল্লেখ নেই। যাইহোক, হাইকোর্টের মতো সংবেদনশীল স্থানে প্রতিবাদের সাথে জড়িত একই পরিস্থিতিতে, গ্রেপ্তার হতে পারে, বিশেষ করে যদি প্রতিবাদটি হিংসাত্মক হয়ে ওঠে, আদালতের কার্যক্রম ব্যাহত হয়, বা যদি
সাধারণত, এই ধরনের ঘটনার পরে:
- সংগঠক বা নেতাএর
- অংশগ্রহণকারীরা হতে পারে
- কর্তৃপক্ষহতে পারে।