চিনা বাদাম খেলে যা হয়

 


চিনাবাদাম যেমন সুস্বাদু, তেমনি পুষ্টিগুণেও সমৃদ্ধ। ভিটামিন খনিজের উৎকৃষ্ট উৎস হিসেবে এটি হৃদস্বাস্থ্য থেকে শুরু করে পেশির ক্ষয় পূরণপ্রায় সব ক্ষেত্রেই সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। এর পাশাপাশি, চিনাবাদাম অন্যান্য বাদামের তুলনায় তুলনামূলক সস্তা।

তবে মার্কিন পুষ্টিবিদ ডিস্টিনি মুডি সতর্ক করে বলেন, “অন্যান্য খাবারের মতো চিনাবাদামও অতিরিক্ত খেলে দেহে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

পুষ্টিগুণ (প্রতি ২৮ গ্রাম):

  • ক্যালরি: ১৬১
  • ফ্যাট: ১৪ গ্রাম (স্যাচুরেটেড ফ্যাট: গ্রাম)
  • সোডিয়াম: মি.গ্রাম
  • ম্যাগনেসিয়াম: ৪৮ মি.গ্রাম
  • কার্বস: . গ্রাম (আঁশ: গ্রাম, চিনি: গ্রাম)
  • প্রোটিন: গ্রাম

উপকারিতা:

  • উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উৎস: প্রতি ১০০ গ্রাম চিনাবাদামে ২৫ গ্রাম প্রোটিন থাকে, যা উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উৎকৃষ্ট উৎস হতে পারে। এতে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড পেশির গঠন ক্ষতিপূরণে সহায়ক।
  • হৃদস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী: চিনাবাদামে রয়েছে মনো- পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে, ফলে হৃদরোগ স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
  • উচ্চমাত্রায় ম্যাগনেসিয়াম: এক কাপ চিনাবাদাম দৈনিক চাহিদার প্রায় ৩০ শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম সরবরাহ করতে পারে, যা হাড়, হৃদযন্ত্র স্নায়ুতন্ত্রের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়ক।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: প্রোটিন আঁশযুক্ত হওয়ায় এটি দীর্ঘক্ষণ পেটভরা রাখে, ফলে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • প্রদাহ প্রতিরোধ: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ চিনাবাদাম দেহে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে ভূমিকা রাখে।
  • হজম উন্নতি: আঁশের ভালো উৎস হওয়ায় এটি হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক।
  • রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ: এতে থাকা ফ্যাট আঁশ রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।

সম্ভাব্য অপকারিতা:
চিনাবাদাম পুষ্টিকর হলেও উচ্চ ক্যালরিযুক্ত। অতিরিক্ত খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে। এতে থাকা অক্সালেট কিডনিতে পাথর হতে পারে, তাই সতর্কতা প্রয়োজন। বাজারে পাওয়া অতিরিক্ত লবণযুক্ত প্যাকেটজাত চিনাবাদাম অতিরিক্ত লবণ গ্রহণের কারণ হতে পারে, যা হৃদস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

মনে রাখুন:
চিনাবাদাম স্বাস্থ্যকর নাস্তা হিসেবে উপকারী, তবে অতিরিক্ত এবং লবণযুক্ত বাদাম এড়িয়ে চলাই উত্তম।

 


Gen Z with Alpha

It sounds like you're asking about news channels or platforms aimed at Generation Z (born roughly between 1997-2012) and Generation Alpha (born from 2013 onward). These younger generations often prefer digital and social media over traditional news outlets. Some platforms have adapted to this by delivering news in formats that resonate with their preferences, such as short, engaging videos, infographics, and interactive content.

Post a Comment

Previous Post Next Post